বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের খ্রিষ্টান পাদ্রী ও ঐতিহাসিক থিওফেন্সের মুহাম্মাদের (ﷺ) বিরুদ্ধে অভিযোগের জবাব


টেমকিন তার বইয়ে
[১]
 অষ্টম শতকের খ্রিষ্টান পাদ্রী ও ঐতিহাসিক থিওফেন্সের লেখা উদ্বৃত করেন। থিওফেন্স তার লেখায় বলেন, মুহাম্মাদ () ব্যবসা করতে গিয়ে ইহুদী ও খ্রিষ্টান পাদ্রীগণের কাছ থেকে কিছু বিষয়াদি শিখেছিলেন এবং সেগুলোই পরবর্তীতে প্রচার করা শুরু করেন। তিনি বলেন, মুহাম্মাদ () বাকপটুতা দিয়ে খাদিজাকে (রা) বিয়ে করেন তাঁর সম্পদের জন্য। তিনি আরো বলেন,

He had an epileptic seizure, and when his wife noticed this she became very distressed, for she was noble and had now been joined to a man who was not only helpless but epileptic as well. He turned to conciliating her, saying, “I see a vision of the angel known as Gabriel, and faint and fall because I cannot bear up under the sight of him.” Khadija consulted an exiled monk who confirmed, “He has spoken the truth, for this angel is sent to all prophets.”  [২]

এই অনুচ্ছেদে থিওফেন্স মুহাম্মাদের () প্রথম ওহী পাওয়ার ঘটনাকে এপিলেপ্সি বলে চালিয়েছেন তিনি এও বলেছেন যে খাদিজা (রা) তাঁর রোগ সম্পর্কে জানতেন এবং এ নিয়ে দুঃখ পেতেন। তার এই বর্ণনা কোনোরকম যাচাই-বাছাই ব্যতিরেকে পরবর্তীতে ওরিয়েন্টালিস্টরা অবলীলায় ব্যবহার করেছেন তাদের লেখায়। অথচ, ঐতিহাসিকভাবে থিওফেন্সের এই অভিযোগগুলো লুকোচুরি, মিথ্যাচার এবং সাংঘর্ষিক।

প্রথমেই আসি, বাণিজ্য করতে গিয়ে খ্রিষ্টান ও ইহুদী পাদ্রীদের কাছে ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞানলাভের ব্যাপারে। এই ব্যাপারে মুহাম্মাদের () জীবনে দুটি ঘটনা পাওয়া যায়। একটি হলো আবু তালিবের সাথে বাণিজ্য করতে গিয়ে পাদ্রী বাহিরার ঘটনা। আর অন্যটি হলো খাদিজার (রা) কাফেলার দায়িত্ব নিয়ে বাণিজ্য করতে যাওয়ার ঘটনা।

পাদ্রী বাহিরার ঘটনাটি হলো এরূপ যে, মুহাম্মাদ () নয় কিংবা বারো বছর বয়সে চাচা আবু তালিবের সঙ্গে সিরিয়ায় বাণিজ্য করতে যাচ্ছিলেন। মাঝে বসরা শহরে তারা বিশ্রামের জন্য বসেন। এই সময় মুহাম্মাদকে () দেখে বাহিরা নামক একজন পাদ্রী গির্জা থেকে বেরিয়ে আসেন এবং তাঁকে ভালোমতো দেখতে থাকেন। কথিত আছে, এর আগে সেই পাদ্রী কখনোই গির্জা থেকে বের হতো না। বাহিরা মুহাম্মাদকে () আখেরী নবী বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, আসার পথে সব গাছ এবং পাথরকে তিনি মুহাম্মাদকে () সিজদা করতে দেখেছেন। এছাড়াও তাঁর কাঁধের নবুয়তের সীলমোহর দেখে তিনি এই বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছেন। বাহিরা মুহাম্মাদের () নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে তাঁকে সিরিয়ায় না নিয়ে গিয়ে মক্কায় পাঠিয়ে দেয়ার জন্য বলেন এবং তা-ই করা হয়।

এই বর্ণনাকে ব্যবহার করে কিছু ওরিয়েন্টালিস্ট দাবি করেন, বাহিরার সঙ্গে এই সাক্ষাতেই মুহাম্মাদ () ইহুদী ও খ্রিষ্টান ধর্ম সম্পর্কে জেনেছিলেন এবং কুরআন রচনা করেছিলেন সেই জ্ঞান দিয়ে। এই বর্ণনা নিয়ে সীরাত রচয়িতা ও মুহাদ্দিসিনগণের মধ্যে বিরোধ আছে। শাইখুল হাদিস আল্লামা সফিউর রহমান মোবারকপুরী রহ. বলেছেন পাদ্রী বাহিরার বর্ণনা সন্দেহযুক্ত। [৩] শাইখ আবুল হাসান আলী নদভী রহ. লিখেছেন, 

আল্লামা শিবলী নুমানী “সীরাতুন্নবী”-তে লিখেছেন, ঈমাম তিরমিযী এই হাদীসকে হাসান গরীব বলেছেন। হাদীসের রাবীদের মধ্যে আবদুর রহমান ইবনে গাযওয়ানের নাম পাওয়া যায়, যাঁর সম্পর্কে আপত্তি উত্থাপিত হয়েছে। ইমাম যাহাবী বলেন, সে মুনকার হাদীস বর্ণনা করে থাকে। আর তার মধ্যে সবচেয়ে মুনকার হাদীস সেটি যেটিতে বাহিরার কিসসা বর্ণিত হয়েছে।” [৪] 
তবে ঘটনাটি প্রমিনেন্ট সীরাতের কিতাব ইবনে হিশামে এসেছে। মোখতাসারুস সীরাতেও বর্ণনা এসেছে। তাই, এটিকে আমরা বিশুদ্ধ বর্ণনা ধরে নিয়ে থিওফেন্স এবং ওরিয়েন্টালিস্টদের অভিযোগ পর্যালোচনা করবো। 

প্রথমত, তখন মুহাম্মাদের () বয়স নয় কিংবা বারো যা-ই ধরি না কেন, সেটিকে যথেষ্ট মনে করা যায় না ইহুদী এবং খ্রিষ্টান ধর্ম সম্পর্কে শিখে ফেলা অথবা বাইবেল-তাওরাত শুনে শিখে ফেলার মতো। আচ্ছা ধরলাম, ঐ বয়সে শেখা সম্ভব। কিন্তু কতোটুকু সময়ে? ঘণ্টাখানেক? ঘণ্টাখানেক সময়ের মধ্যেই বিশাল কুরআন রচনা ও হাদীস বর্ণনার জন্য প্রয়োজনীয় সব শিখে ফেলা সম্ভব? নিতান্তই শিশু কিংবা বিকৃতমস্তিষ্ক ছাড়া কেউ বলবে না এটা সম্ভব। আরেকটি বিষয় হলো, তখনও বাইবেল ও তাওরাত আরবিতে অনূদিত হয়নি। তা ছিলো হিব্রুতে। আর মুহাম্মাদ () হিব্রু তো দূর, আরবিও তখনো লিখতে-পড়তে জানতেন না। [৫] তাহলে তিনি বাহিরার কাছ থেকে কীভাবে শিখলেন? আর সেই শিক্ষা তিনি প্রায় ত্রিশ বছর পর বলা শুরু করেন। এতদিন তার স্মরণ থাকার কথা কি? আচ্ছা ধরলাম, স্মরণ রেখেছেন। তাহলে ইহুদী-খ্রিষ্টানদের আকীদা-বিশ্বাস হুবহু কি তুলে ধরার কথা নয়? তিনি সেগুলোকে কীভাবে বাতিল আকীদা হিসেবে উপস্থাপন করলেন এবং সহীহ আকীদার দাওয়াত দিতে লাগলেন যেই সহীহ আকীদার খোঁজ বের করতেও বছরের পর বছর সময় লাগার কথা! ধরে নিলাম তিনি বাইবেল আর তাওরাত দেখে কুরআন বানিয়েছেন, তাহলে বাইবেলের সাথে কুরআনের এত অমিল কেন? [৬] সেইসাথে সেই বারো বছরের বালকটি যিনি অল্প কিছু সময়ে যা-কিছু বাহিরার কাছে শিখেছিলো, সেগুলোকে কীভাবে তিনি সংশোধন করলেন? [৭] শুধু আকীদা নয়, ঐতিহাসিক এবং বৈজ্ঞানিক বিষয়াদিতেও কুরআন বাইবেলের চেয়ে অনেক এগিয়ে এবং অনেকক্ষেত্রে বাইবেলকে সংশোধন করেছে। [৮]  কুরআনের অলৌকিক বিষয়াদি নিয়ে তৃতীয় অধ্যায়ে বিশদ আলোচনা করবো।

সুতরাং, এসকল প্রমানাদি সামনে রেখে কোনোভাবেই বলা যায় না, মুহাম্মাদ () বাহিরার কাছ থেকে এসব বিষয়াদি শিখেছিলেন। এছাড়া যারা বাহিরার ঘটনাটি উদ্বৃত করেন, তারা—বাহিরা যে মুহাম্মাদকে () আখেরী নবী বলেছিলেন—এটি সচেতনভাবে এড়িয়ে যান। কেন? একই বর্ণনার কিছু অংশ নিয়ে যেই নবুয়তকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে, অপর অংশ নিয়ে সেই নবুয়তের দাবিকে তো মজবুতও করা যায়!

দ্বিতীয় ঘটনাটি হলো খাদিজার (রা) বাণিজ্য কাফেলা নিয়ে মুহাম্মাদের () সিরিয়ায় গমনের ঘটনাটি। সিরিয়ায় গমনের সময় খাদিজার (রা) দাসী মায়সারা মুহাম্মাদের () সাথে ছিলো। ইবনে ইসহাক বিনা সনদে একটি বর্ণনা উল্লেখ করেছেন। সিরিয়ার পথে এক জায়গায় মুহাম্মাদ () একটি গাছের নিচে বিশ্রাম করছিলেন। তখন এক পাদ্রী এসে মায়সারাকে তাঁর পরিচয় জিজ্ঞেস করলে সে বলে, তিনি হারামের অধিবাসী কুরাইশ বংশের একজন ব্যক্তি। পাদ্রী তাকে বলে, “এই গাছের নিচে নবী ছাড়া কেউ কখনো বসেনি।” [৯] এই ঘটনাটিকে সীরাতুর রাসূল (ছাঃ) বইয়ে মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিব ভিত্তিহীন বলে উল্লেখ করেছেন। [১০] ভিত্তিহীন না হলেও, এই বর্ণনা থেকে কী প্রমাণিত হয়? সেই পাদ্রীর সাথে তো মায়সারার কথোপকথন হয়েছে, মুহাম্মাদের () তো হয়নি। তাহলে এই বর্ণনাটি নিয়ে তো আর প্রশ্ন থাকার কথা না। 

এর বাইরে আর কাদের থেকে জানা সম্ভব? মদীনার ইহুদিদের থেকে? কিন্তু মদীনায় যাওয়ার আগে তেরো বছর যাবত কুরআন কীভাবে তিলাওয়াত করতেন তিনি? মক্কায় তো কোনো ইহুদী ছিলো না। খিষ্টান ছিলো খুবই নগণ্যসংখ্যক। স্কলার পর্যায়ের ধরলে ওয়ারাকা বিন নওফেলের কথা বলা যায়। কেউ কেউ মুহাম্মাদ () ওয়ারাকা থেকে এসব শিখেছেন বলেও বলে থাকেন। অথচ, প্রথম নবুয়ত পাওয়ার পর ওয়ারাকার কাছে যখন খাদিজা (রা) মুহাম্মাদকে () নিয়ে যান, তখনকার ঘটনা পড়লে এটা অবান্তর বলেই মনে হবে। সেদিন ওয়ারাকা তাঁকে নবী হিসেবে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। এবং তাঁর কাছে আসা ফেরেশতা জীব্রিল (আ) যে অন্যান্য নবীগণের নিকট এসেছিলেন, সেটাও জানান। তিনি এও বলেছিলেন, মক্কার লোকেরা তাঁকে বের করে দেবে। সেদিন থাকতে পারলে তিনি মুহাম্মাদকে () সহায়তা করতেন বলেও বলেন। কিন্তু ওয়ারাকা এসময় হয়ে গিয়েছিলেন বৃদ্ধ ও অন্ধ। [১১] এই লোকটি মুহাম্মাদকে () কিছু শেখানোর পরিস্থিতিতে ছিলেন কী-না তা সচেতন পাঠক মাত্রই বুঝবেন। আর তাছাড়া ওয়ারাকা নিজেই মুহাম্মাদকে () নবী বলে মনে করতেন, তাহলে তিনি একজন নবীকে কী শিক্ষা দেবেন? এমনকি ওয়ারাকা বেশি সময়ও পান নি। প্রকাশ্যে দাওয়াত শুরু হওয়ার আগেই ওয়ারাকা মৃত্যুবরণ করেন। তাই মুহাম্মাদ () ওয়ারাকার কাছ থেকে কিছু শেখার সুযোগ পেয়েছিলেন এই দাবি অবান্তর।

এবার আসি, থিওফেন্সের দ্বিতীয় দাবিটিতে। তিনি বলেন, মুহাম্মাদ () দরিদ্র ও অনাথ ছিলেন বলে খাদিজাকে (রা) বাকপটুতা দিয়ে মুগ্ধ করে বিয়ে করে তাঁর সম্পদের মালিক হন। এটা ইতিহাস নিয়ে সুস্পষ্ট মিথ্যাচার। আর একজন খ্রিষ্টান পাদ্রী ইসলামের বিরোধিতা করতে গিয়ে মিথ্যাচার করবেন এটাই স্বাভাবিক। প্রথমত, মুহাম্মাদ () হতদরিদ্র ছিলেন না। তিনি ব্যবসা করতেন এবং উচ্চবংশীয় ছিলেন। পাত্র হিসেবে তিনি ছিলেন হাজারে এক। দ্বিতীয়ত, খাদিজাকে (রা) তিনি বাকপটুতা দিয়ে মুগ্ধ করেননি বরং আমানতদারিতা দিয়ে মুগ্ধ করেছেন। তৃতীয়ত, খাদিজাকে (রা) তিনি বিয়ের প্রস্তাব দেন নি। খাদিজা (রা) বরং তাঁর বান্ধবীর মাধ্যমে মুহাম্মাদকে () প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন। তাই, থিওফেন্সের করা এই দাবি মিথ্যাচার এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

থিওফেন্সের তৃতীয় দাবিটি ছিলো, মুহাম্মাদের () এপিলেপ্সির কারণে খিঁচুনি হয়েছিলো এবং খাদিজা (রা) এটা দেখলেন এবং দুঃখিত হলেন। এই বর্ণনার রেফারেন্স কী? কোন উৎস্য থেকে তিনি এটা জেনেছেন? আর কী দেখেই বা তিনি বললেন মুহাম্মাদের () এপিলেপ্সির খিঁচুনি হয়েছিলো? আসলে এটা একটা সচেতন মিথ্যাচার। মুহাম্মাদের () কাছে ফেরেশতা এসেছিলেন হেরা গুহায়, সেখানে খাদিজা (রা) ছিলেন না। আর সেখানে তাঁর খিঁচুনিও হয়নি। খাদিজার (রা) কাছে যখন তিনি ফিরে আসেন, তখন তিনি কাঁপছিলেন। থিওফেন্স সাহেব বোধহয় খিঁচুনি আর কাঁপুনি এই দুয়ের মাঝে তফাৎ জানতেন না। যাহোক, এই বর্ণনায় থিওফেন্স বলেছেন—খাদিজা (রা) বুঝে গিয়েছিলেন যে মুহাম্মাদ () এপিলেপ্টিক। কিন্তু এর ইমিডিয়েট অনুচ্ছেদে তিনি কী বললেন জানেন?

She was the first to accept the false abbot’s statement; she believed in Muhammad and told other women of her tribe that he was a prophet.” [২]

খাদিজা (রা) জানতেন মুহাম্মাদ () এপিলেপ্টিক। এটা জেনে তিনি দুঃখ পেলেন। আবার তিনি এই এপিলেপ্টিক মানুষটার ফেরেশতা দেখার গল্প বিশ্বাস করে মুসলিম হয়ে সেই গল্প প্রচারে লেগে গেলেন? কীসব সাংঘর্ষিক কথাবার্তা! আসলে মানুষ যখন মিথ্যাচার করে, তখন সে পরস্পর সাংঘর্ষিক কথাবার্তা বলে ফেলে। এই পর্যন্ত আলোচনা থেকে এটা মূলত স্পষ্ট যে, থিওফেন্স ইসলামের প্রতি বিদ্বেষের জায়গা থেকে ইতিহাস নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন, সত্য-মিথ্যা মিশিয়েছেন, মনগড়া অভিযোগ এনেছেন। এগুলোর আসলে যৌক্তিক এবং ঐতিহাসিক কোনো ভিত্তি নেই। 



অংশবিশেষ, মুহাম্মাদ () কি বিভ্রমে ভুগছিলেন?

প্রকাশিতব্য বইঃ সত্য নবী

লেখাঃ আসিফ মাহমুদ

[এই লেখাটি অনুমতি ব্যতীত কপি করা নিষিদ্ধ। ]


রেফারেন্সঃ

১। Temkin, O., 1994. The falling sickness: a history of epilepsy from the Greeks to the beginnings of modern neurology (Vol. 4). JHU Press.

২। Theophanes. Anni Mundi 6095–6305, A.D. 602–813 (The Middle Ages) Trans Turtledove H., The chronicle of Theophanes. Philadelphia: University of Pennsylvania Press; 1982; 34–5. https://bit.ly/2S6Uxfo 

৩। আর রাহিকুল মাখতুম, তাওহীদ পাবলিকেশন্স, পৃঃ ৮৬।

৪। নবীয়ে রহমত, সাইয়্যেদ আবুল হাসান আলী নদভী রহ. , মুহাম্মদ ব্রাদার্স পাবলিকেশন্স, পৃঃ ১১৫।

৫। সীরাতুর রাসূল (ছাঃ), মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিব, হাদীছ ফাউন্ডেশন, পৃঃ ৭২।

৬। Is Quran Copied from Bible? https://cutt.ly/yb0k1dH 

৭। 200+ way the Quran corrects the Bible: How Islam Unites Judaism and Christianity by Mohammed Ghounem. https://cutt.ly/1b0kV9y

৮। The Bible, the Qu'ran and Science: The Holy Scriptures Examined in the Light of Modern Knowledge by Dr. Maurice Bucaille.

৯। সীরাতুন নবী (স.) (ইবনে হিশামের অনুবাদ), ইসলামিক ফাউন্ডেশন, প্রথম খন্ড, পৃঃ ১৭৭।

১০। সীরাতুর রাসূল (ছাঃ), মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিব, হাদীছ ফাউন্ডেশন, পৃঃ ৭৬।

১১।  আর রাহিকুল মাখতুম, তাওহীদ পাবলিকেশন্স, পৃঃ ৯৬।

Post a Comment

3 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
  1. অসাধারণ লিখেছেন ভাই।

    ReplyDelete
  2. মাশা'আল্লাহ

    ReplyDelete
  3. Eder boi pore nijeke obisshasi mone hoy :(

    ReplyDelete